সিলেটে ছয়টি স্থাপনা উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনা মহামারির সময় অন্যান্য হাসপাতালে জায়গা না হওয়ায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালকে ব্যবহার করা হয়েছিল। সেখানে করোনা রোগীর সেবা দেওয়া হয়েছে। এখন করোনা নেই বললেই চলে। তাই শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালকে বিশেষায়িত শিশু হাসপাতাল করার ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। আশা করি খুব অল্প সময়ে এটি চালু করা যাবে। 

বৃহস্পতিবার সিলেট সার্কিট হাউসের হলরুমে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে ৬টি প্রকল্পের কাজ উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সিলেটের জেলাগুলোতে স্বাস্থ্যসেবার মান ভালো আছে কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়ানো দরকার। যেসব উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেই সেসব উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করা হচ্ছে। সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে কিছু ভারি যন্ত্রপাতি নষ্ট রয়েছে। আমরা সেগুলোকে ঠিক করার নির্দেশনা দিয়েছি। 

মন্ত্রী সিলেটের বিভিন্ন স্থানে ৬টি প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্পগুলো হলো- সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ শয্যা হতে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ কাজ, সিলেট জেলার সদর উপজেলার খাদিমপাড়া ইউনিয়নে দেওয়ানের চক কমিউনিটি ক্লিনিক পুনঃনির্মাণ কাজ, সিলেট জেলার বিশ্বনাথ উপজেলার বিশ্বনাথ ইউনিয়নে শ্বাসরাম কমিউনিটি ক্লিনিক পুনঃনির্মাণ কাজ, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সার্কেল-০৬ সিলেট অফিস ভবন নির্মাণ কাজ, উপ-পরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা সুনামগঞ্জ জেলা অফিস ভবন নির্মাণ কাজ, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অক্সিজেন জেনারেটর প্লান্ট রুম স্থাপন।

এদিন বিকালে দক্ষিণ সুরমায় সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন- বিশ্ববিদ্যালয় চালুর পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এখানে চাকরি পাবেন স্থানীয় যোগ্যরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম শুরু হয়ে গেলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলবাসীর অনেক উপকার হবে। প্রধানমন্ত্রী সিলেটের প্রতি খুবই আন্তরিক। সিলেটের উন্নয়নের স্বার্থে তিনি যা যা করা দরকার সব করবেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়টি হওয়ার পেছনে সাবেক অর্থমন্ত্রী মরহুম আবুল মাল আব্দুল মুহিতের অশেষ অবদান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন- সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এএইচএম এনায়েত হোসেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়াG

উপস্থিত ছিলেন, ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. ময়নুল হক, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূসরাত লায়লা নীরা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান তালুকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শামীম আহমদ এবং উপজেলস্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনা মহামারির সময় অন্যান্য হাসপাতালে জায়গা না হওয়ায় শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালকে ব্যবহার করা হয়েছিল। সেখানে করোনা রোগীর সেবা দেওয়া হয়েছে। এখন করোনা নেই বললেই চলে। তাই শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালকে বিশেষায়িত শিশু হাসপাতাল করার ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। আশা করি খুব অল্প সময়ে এটি চালু করা যাবে। 

বৃহস্পতিবার সিলেট সার্কিট হাউসের হলরুমে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে ৬টি প্রকল্পের কাজ উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সিলেটের জেলাগুলোতে স্বাস্থ্যসেবার মান ভালো আছে কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়ানো দরকার। যেসব উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেই সেসব উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করা হচ্ছে। সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে কিছু ভারি যন্ত্রপাতি নষ্ট রয়েছে। আমরা সেগুলোকে ঠিক করার নির্দেশনা দিয়েছি। 

মন্ত্রী সিলেটের বিভিন্ন স্থানে ৬টি প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্পগুলো হলো- সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ শয্যা হতে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ কাজ, সিলেট জেলার সদর উপজেলার খাদিমপাড়া ইউনিয়নে দেওয়ানের চক কমিউনিটি ক্লিনিক পুনঃনির্মাণ কাজ, সিলেট জেলার বিশ্বনাথ উপজেলার বিশ্বনাথ ইউনিয়নে শ্বাসরাম কমিউনিটি ক্লিনিক পুনঃনির্মাণ কাজ, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সার্কেল-০৬ সিলেট অফিস ভবন নির্মাণ কাজ, উপ-পরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা সুনামগঞ্জ জেলা অফিস ভবন নির্মাণ কাজ, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অক্সিজেন জেনারেটর প্লান্ট রুম স্থাপন।

এদিন বিকালে দক্ষিণ সুরমায় সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন- বিশ্ববিদ্যালয় চালুর পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এখানে চাকরি পাবেন স্থানীয় যোগ্যরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম শুরু হয়ে গেলে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলবাসীর অনেক উপকার হবে। প্রধানমন্ত্রী সিলেটের প্রতি খুবই আন্তরিক। সিলেটের উন্নয়নের স্বার্থে তিনি যা যা করা দরকার সব করবেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়টি হওয়ার পেছনে সাবেক অর্থমন্ত্রী মরহুম আবুল মাল আব্দুল মুহিতের অশেষ অবদান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন- সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এএইচএম এনায়েত হোসেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়াG

উপস্থিত ছিলেন, ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. ময়নুল হক, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূসরাত লায়লা নীরা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান তালুকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শামীম আহমদ এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাখন চন্দ্র সূত্রধর।া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাখন চন্দ্র সূত্রধর।